ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডাটাবেজে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির তথ্য জমা দিতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
একই সঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে (এনবিএফআই) ১ জুলাইয়ের মধ্যে জুনের তথ্য রিয়েল টাইমে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিআইবি এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে তা তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নের জন্য ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে।
এর আগে গত ১২ মার্চ এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের চিহ্নিত করার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তাও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কোনো খেলাপি গ্রাহক বেনামে কোনো ঋণ নিলে এবং সেই ঋণের অপব্যবহার করলে তা ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে। ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের চিহ্নিত করতে ৯ এপ্রিলের মধ্যে ‘ ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণগ্রহীতা শনাক্তকরণ ইউনিট ‘ গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এতে আরও বলা হয়, কোনো ব্যাংক এ নির্দেশনার শর্ত ভঙ্গ করলে কমপক্ষে ৫০ লাখ এবং সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা জরিমানা করা হবে। আর শর্ত অমান্য অব্যাহত থাকলে প্রতিদিন এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হবে।
—–ইউএনবি
আরও পড়ুন
‘রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে আ.লীগের প্রেতাত্মারা এখনো বহাল’
শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি ও ৪৩ টি পণ্যের শুল্কহার বৃদ্ধি নিয়ে ঢাকা চেম্বারের উদ্বেগ
২০২৪ সালে ৪০ কোটি টাকার বীমাদাবি প্রদান করলো প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স