নিজস্ব প্রতিবেদক:
সরকারি ও বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) মাধ্যমে ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প নির্মাণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সরকার। পিপিপি’র পরিবর্তে এখন এই মহাসড়কটি সরকারি অর্থায়নে প্রশস্ত করার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। রোববার (১৭ অক্টোবর) অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভায় কমিটির বৈঠকে পিপিপি’র মাধ্যমে প্রস্তাবিত প্রকল্পটি বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সরকারি অর্থায়নে ঢাকা-চট্টগ্রাম বিদ্যমান ৪-লেন মহাসড়ক আরও প্রশস্ত করা হবে এবং সড়কের দুই পাশে আলাদা করে সার্ভিস লেন নির্মাণ করা হবে। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শামসুল আরেফিন ভার্চুয়াল সভায় সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। মন্ত্রিপরিষদের অতিরিক্ত সচিব জানান, আলোচ্য প্রকল্পটি পিপিপিতে হবে না। এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব বৈঠকে উপস্থাপন করা হলে নীতিগতভাবে তা বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়। এক্সপ্রেসওয়ের পরিবর্তে বিদ্যমান চার লেন মহাসড়ককে প্রশস্ত করা হবে। এর আগে ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন মহসড়কটি ছয় লেনে উন্নীত করার পরিকল্পনা নেয় সরকার। ২১৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে নতুন এক্সপ্রেসওয়েটি বর্তমানে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশেই নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ এ এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩৭ হাজার কোটি টাকা।
আরও পড়ুন
কার দিকে, কেন তেড়ে গিয়েছিলেন তামিম
২২০ চলচ্চিত্র নিয়ে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব
রংপুরে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ উপলক্ষ্যে ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন