মো: সাকিক হারুন ভূঁইয়া :
করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলছে সরকারঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধ। আজ রবিবার বিধিনিষেধের চতুর্থ দিন। বিধিনিষেধ কার্যকরে মাঠে রয়েছে পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি ও র্যাবের সদস্যরা। রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। তবুও চতুর্থ দিনে রাজধানীতে চলাচল আরও বেড়েছে।
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া অকারণে বাইরে বের হওয়ায় শনিবার রাজধানী থেকে ৬২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাজধানীতে প্রথম দিন ৫৫০, দ্বিতীয় দিন ৩২০ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
কাঁচাবাজার, মাছের দোকানে গায়ে গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে দরদাম চলছে; গলির ভেতরে খাবার হোটেলে নাস্তা কেনার জন্য জটলা করছেন অনেকে।
তবে প্রধান সড়কগুলোতে গত দুদিনের তুলনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বেশি তৎপর দেখা গেছে রোববার সকালে।
লকডাউনের মধ্যে সব সড়কেই এখন রিকশা চলছে। জরুরি পরিষেবা ও পণ্যের গাড়ি ছাড়া সব ধরনের যান্ত্রিক বাহনে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও রিকশা চলতে বাধা নেই।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার ভোর থেকে এক সপ্তাহের এই ‘কঠোর লকডাউন’ শুরু হয়। তবে প্রয়োজনে এর মেয়াদ বাড়তে পারে বলে ইংগিত এসেছে সরকারের কর্তব্যক্তিদের কথায়।
আরও পড়ুন
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে তদন্ত কমিটি
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় কনস্টেবল মুকুল কারাগারে
অগ্নিকান্ডে মিঠাপুকুরের নয়ন একমাত্র উপার্জনকারীর মৃত্যুতে দিশেহারা পরিবার