May 13, 2025

The New Nation | Bangla Version

Bangladesh’s oldest English daily newspaper bangla online version

Monday, May 12th, 2025, 3:48 pm

প্রিয়শপ পরির্দশনে এলো বিদেশি বিনিয়োগকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

 

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় বি-টু-বি মার্কেটপ্লেস এবং স্মার্ট ডিস্ট্রিবিউশন প্ল্যাটফর্ম প্রিয়শপ ২০২১ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৬ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি ইনভেস্টমেন্ট পেয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি দেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ডিজিটাইলাইজেশনে রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে। বিদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ সহায়তায় প্রিয়শপ ১,১৬,০০০+ এরও বেশি এমএসএমইকে সেবা দিচ্ছে, ২৭৬ টির উপরে শীর্ষ ব্র্যান্ড যুক্ত আছে তাদের সাথে।

সম্প্রতি প্রিয়শপ এর কার্যক্রম পরির্দশনে আসেন প্রতিষ্ঠানটিতে ইনভেস্টমেন্ট করা বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা। সিঙ্গাপুরসহ ১২ টিরও বেশি বিনিয়োগকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান প্রত্যক্ষভাবে ঢাকার প্রিয়শপের সদর দপ্তর, গ্রিন হাব এবং রিটেইল আউটলেট পরিদর্শন করেছেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, জেরেমি লিম (জিএফআর ফান্ড), ক্রেগ ডিক্সন এবং ওসমান আহমেদ (অ্যাক্সেলেরেটিং এশিয়া), অস্কার রামোস (অরবিট স্টার্টআপস), সুরজ কৃপালানি (বনবিলো), গোহ সেং উই (বিটিএফভি), চার্লি চ্যান (হার্ভেস্ট মুন), ধাওয়াল শাহ এবং রাজি শাহ (সিজি ভেঞ্চারস), মোহাম্মদ ইব্রাহিম সামেজা (সাবর ক্যাপিটাল), আকিফ মাহমুদ (জোয়া ক্যাপিটাল) এবং সামি রহমান (ব্লু অরা ভেঞ্চারস)।

প্রতিনিধিরা সফরকালে প্রিয়শপ-এর নেতৃত্বস্থানীয় কর্মকর্তা, কর্মী এবং গ্রাহকদের সাথে সাক্ষাৎ করেন। বিভিন্ন হাব, স্থানীয় বাজার এবং গ্রাহকদের সাথে সরাসরি কথা বলে প্রিয়শপ-এর কার্যক্রম এবং এমএসএমই খাতের জন্য এর সেবা সম্পর্কে আরও গভীর ধারণা লাভ করেন। এমএসএমই বিজ্ঞাপনে সৃজনশীলতা, প্রযুক্তি এবং ডেটা মিশ্রনের বিপ্লব ঘটাতে সক্ষম প্রিয়শপের নতুন কার্যক্রম চাটনিঅ্যাডসের নিয়েও তাঁরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

প্রিয়শপ পরির্দশনে এসে বিনিয়োগকারীরা জানান, বাংলাদেশে এসে প্রিয়শপ-এর কাজ প্রত্যক্ষ করা ছিল একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এমএসএমই খাতে প্রিয়শপ যে বিপ্লব ঘটাচ্ছে তা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। তাঁরা গর্বিত যে এই যাত্রার অংশ হতে পারছেন এবং প্রিয়শপ-এর মাধ্যমে স্থানীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারছেন।

প্রিয়শপের এর লক্ষ্য ৫ মিলিয়ন এমএসএমই-এর চাহিদা পূরণ করার জন্য একটি স্মার্ট ডিস্ট্রিবিউশন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যা ১৮০ মিলিয়ন মানুষকে সেবা দিবে।