যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশের নির্বাচনী পরিবেশ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং সহিংসতার যে কোনো ঘটনাকে তারা ‘অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে’ নিচ্ছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রিন্সিপাল ডেপুটি মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘আমরা সরকার, বিরোধী দল, সুশীল সমাজ এবং অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানাচ্ছি এবং তা চালিয়ে যাব।’
৬ নভেম্বর নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এক প্রতিবেদক যুক্তরাষ্ট্র সহিংসতা বন্ধ ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা বলবে কি না জানতে চাইলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্যাটেল পুনর্ব্যক্ত করেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না।
প্যাটেল বলেন, ‘আমরা নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দলকে অন্য দলের চেয়ে বেশি পছন্দ করি না। এই মুহূর্তে আমাদের ফোকাস জানুয়ারির নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের নির্বাচনী পরিবেশ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা; সরকার, বিরোধী নেতা, সুশীল সমাজ এবং অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে যথাযথভাবে সম্পৃক্ত হওয়া যাতে তারা বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।’
এক প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র বলেন, ঢাকা দূতাবাসে তাদের একটি ‘অবিশ্বাস্য প্রতিভাবান’ দল রয়েছে। যার নেতৃত্বে একজন অভিজ্ঞ রাষ্ট্রদূত রয়েছেন, যিনি শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিস্তৃত অঞ্চলেও কাজ করেছেন।
—-ইউএনবি
আরও পড়ুন
সাবেক এসবি প্রধান মনিরুল দিল্লির সুপারশপে
এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান গ্রেফতার
বগুড়ায় বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া ইউপি চেয়ারম্যান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার