অনলাইন ডেস্ক :
উত্তর কোরিয়া যুদ্ধের প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে সামরিক মহড়া ব্যাপক ও তীব্র করবে। তাদের একটি বিশাল কুচকাওয়াজের আগে রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এ কথা জানিয়েছে দেশটির শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা। খবর এএফপি’র। গত সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথ বিমান মহড়া চালানোর পর নেতা কিম জং উনের তত্ত্বাবধানে সোমবারের বৈঠকে এমন অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়। সরকারি ‘কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি’ পরিবেশিত খবরে বলা হয়, ‘কোরিয়ান পিপলস আর্মি’ অপারেশন ও যুদ্ধ মহড়াতে ক্রমাগত যুদ্ধের প্রস্তুতি নিখুঁত করার বিষয়টি এজেন্ডার শীর্ষে ছিল। উত্তর কোরিয়া বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) তাদের সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিষ্ঠা বার্র্ষিকী উদযাপন করে এবং আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি দেশটি ‘ডে অব দি শাইনিং স্টার’ পালন করবে। এ দিন হলো উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম সুং এর ছেলে এবং কিম জং উনের বাবা কিম জং ইলের জন্মদিন। এক বছরের নিষেধাজ্ঞা থাকা অস্ত্রের পরীক্ষার পর সিউল ও ওয়াশিংটনের যৌথ সামরিক মহড়া জোরদারের পদক্ষেপ পিয়ংইয়ংকে ক্ষুব্ধ করেছে। আর এটিকে তাদের আগ্রাসনের মহড়া হিসেবে দেখা হচ্ছে। গত সপ্তাহে নিরাপত্তা মিত্ররা কৌশলগত বোমারু বিমান এবং স্টিলথ যোদ্ধাদের সমন্বিত যৌথ বিমান মহড়ার আয়োজন করে। এর পরপরই পিয়ংইয়ং সতর্ক করে দিয়েছে যে, এই ধরনের মহড়া ‘একটি সর্বাত্মক শোডাউনকে উস্কে দিতে পারে।’ উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যৌথ মহড়া বাড়ানোর পদক্ষেপ ‘একটি চরম লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে।
আরও পড়ুন
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের পর প্রথমবার জনসমক্ষে খামেনি
বিমানে ২০০ জনকে সীমান্তে আনলো ভারত, টার্গেট বাংলাদেশে ‘পুশইন’
নতুন রাজনৈতিক দল ‘আমেরিকা পার্টি’ গঠনের ঘোষণা ইলন মাস্কের