অনলাইন ডেস্ক :
ধর্ম অবমাননার দায়ে এক মুসলিম নারীকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন পাকিস্তানের একটি আদালত। তার বিরুদ্ধে হযরত মুহাম্মদ (সা.) ও তার এক স্ত্রীকে অবমাননা করার অভিযোগ আনা হয়েছে। ওই নারী নবী ও তার স্ত্রীকে নিয়ে প্রকাশিত কিছু ছবি হোয়াটসঅ্যাপে শেয়ার দিয়েছিলেন। পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলীয় রাওয়ালপিন্ডির একটি আদালত গত বুধবার এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদ-প্রাপ্ত ওই নারীর নাম অনিকা আতিক। পাকিস্তানের কঠোর ব্লাসফেমি আইনে মহানবীকে অবমাননার নূন্যতম শাস্তি মৃত্যুদন্ড। খবর আলজাজিরার। অনিকা আতিকের নামে ২০২০ সালে প্রথম ব্লাসফেমি আইনে মামলা হয়, তবে তখন তিনি দোষী সাব্যস্ত হননি। এরপর দীর্ঘদিন ধরে মামলাটি আদালতে বিচারাধীন ছিল।রায়ে বিচারক আদনান মুস্তাক বলেন, ‘ওই নারী যেসব ছবি তার স্ট্যাটাস ও মেসেজে শেয়ার করেছেন, ছড়িয়ে দিয়েছেন, তা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। এটা মুসলিমদের পক্ষে সহ্য করার মতো নয়।’ অনিকা আতিকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগকারীর নাম হাসনাত ফারুক। তার সম্পর্কে আদালতকে দেওয়া এক বক্তব্যে আতিক বলেন, ফারুক তার বন্ধু হতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি (আতিক) তা প্রত্যাখ্যান করায় প্রতিশোধ নিতে ফারুক ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে ধর্মীয় আলোচনায় টেনে নেন।
মহানবীকে অবমাননার মামলায় পাকিস্তানে নারীর মৃত্যুদন্ড

আরও পড়ুন
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের পর প্রথমবার জনসমক্ষে খামেনি
বিমানে ২০০ জনকে সীমান্তে আনলো ভারত, টার্গেট বাংলাদেশে ‘পুশইন’
নতুন রাজনৈতিক দল ‘আমেরিকা পার্টি’ গঠনের ঘোষণা ইলন মাস্কের