মোংলা কাস্টমস্ এজেন্টস্ এসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোঃ মোশাররাফ হোসেনের একনিষ্ঠ প্রচেষ্টা ও সদস্য সচিব মাহমুদুন চৌধুরী জনি সহ তার প্যানেল সদস্যদের আন্তরিক সহযোগীতায় অতি স্বল্প সময়ে পুনরায় মোংলা বন্দরে স্বয়ং সম্পূর্ণভাবে এলসিএল পদ্ধতি চালু করা হলো। তিনি মনে করেন যে, এলসিএল পদ্ধতি চালু হওয়ায় মোংলা কাস্টমস্ এজেন্টস্ এসোসিয়েশনের সাধারণ সদস্যবৃন্দের ব্যবসায়িক উন্নতি ও অর্থনৈতিক গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে। মোংলা বন্দরে স্বয়ং সম্পূর্ণভাবে এলসিএল চালু করার জন্য তিনি মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যাসহ উপ-সচিব ও পরিচালক (ট্রাফিক) মোঃ কামাল হোসেনসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান। একই সাথে তিনি এনবিআর এর চেয়াম্যান ও কাস্টমস্ কমিশনারকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানান। তিনি মনে করেন তাদের সরাসরি সহযোগীতা ও তত্বাবধানে বাংলাদেশের দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের একমাত্র অবহেলিত ২য় সামুদ্রিক বন্দর উজ্জীবিত হবে, অর্থনৈতিক গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে এবং এ অঞ্চলের খেটে খাওয়া শ্রমিক থেকে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সহ সকল ধরনের ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন। তিনি আরো দৃঢ়ভাবে বিশ^াস করেন যে, এনবিআর এর চেয়াম্যানের সরাসরি ও কমিশনারের পৃষ্ঠপোষকতায় এই অবহেলিত মোংলা বন্দরের সার্বিক উন্নয়নের রোড ম্যাপ রচনার মাধ্যমে একটি আধুনিক বন্দরে ও স্বয়ং সম্পূর্ণ কাস্টমস্ হাউজে রূপান্তরিত হবে। তিনি সকল আমদানি ও রপ্তানি কারক ব্যবসায়ী ভাই ও বোনদের অনুরোধ জানাান যে, মোংলা বন্দরকে তাদের নিজেদের বন্দর হিসাবে ব্যবহার করে আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনা করবেন এবং যে কোন সমস্যায় তাকে অবহিত করলে তিনি কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনার মাধ্যমে সাথে সাথে সমাধান করবেন বলে ওয়াদা করেন।
মাসুম বিল্লাহ ইমরান
খুলনা ব্যুরো
আরও পড়ুন
কারো উশৃংখল বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর কাজ ব্যাহত হবে না
বড়লেখা পৌর বিএনপির কাউন্সিল, সভাপতি সাইফুল ইসলাম, সম্পাদক আব্দুল হাফিজ
কুলাউড়ায় শ্রেণিকক্ষে সিলিং ফ্যান পড়ে ছাত্রী আহত