সকালে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কর্মসূচি জুলাই পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার উলপুর এলাকায় পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করে আগুন দেয় নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেলে ইউএনওর গাড়িতেও ভাঙচুর চালায় তারা। পরে সড়কে গাছ ফেলে অবরোধও করে রাখে।
এরপর গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে ককটেল বিস্ফোরণ, হামলা-ভাঙচুর করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছাত্র-জনতার হত্যাকারী আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
সমাবেশ শেষে গোপালগঞ্জ তেকে ফেরার সময় হামলার মুখে পড়েছে এনসিপির গাড়িবহর।

সারজিস আলমের লেখা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ।
এ নিয়ে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লেখেছেন, গোপালগঞ্জে খুনি হাসিনার দালালেরা আমাদের উপরে আক্রমণ করেছে। পুলিশ দাঁড়িয়ে নাটক দেখছে, পিছু হটছে।
আমরা যদি এখান থেকে বেঁচে ফিরি তাহলে মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব, নাহয় ফিরব না।
সারা বাংলাদেশের মানুষ গোপালগঞ্জের ছুটে আসুন। গোপালগঞ্জের বিবেকবান ছাত্র জনতা জেগে উঠুন। দালালদের কবর রচনা করার আজকেই শেষ দিন।
এনএনবাংলা/আরএম
আরও পড়ুন
গোপালগঞ্জে পরিস্থিতি সামলাতে বিজিবি মোতায়েন
আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালাচ্ছে: আখতার হোসেন
রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা জারি