April 24, 2025

The New Nation | Bangla Version

Bangladesh’s oldest English daily newspaper bangla online version

Thursday, April 24th, 2025, 11:15 am

রংপুর কৃষি আঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

রংপুর ব্যুরো: উত্তম কৃষি চর্চার মাধ্যমে বানিজ্যিক ও স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তরের রংপুর কৃষি অঞ্চলের উদ্যোগে রংপুরে আঞ্চলিক কর্মশালার আয়োজন করা হয়। গতকাল বুধবার দিনব্যাপী বেগম রোকেয়া অডিটোরিয়ামে রংপুরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কর্মসূচি “প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফরনিউট্রিশন এন্টারপ্রেনারশিপ অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ” (পার্টনার) কর্মসূচির আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

আঞ্চলিক কর্মশালায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রংপুর জেলার উপপরিচালক মোঃ সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি  ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রংপুর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ শফিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্টনার পার্টনার প্রোগ্রামের কোঅর্ডিনেটর কৃষিবিদ আবুল কালাম আজাদ।

এতে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত প্রোগ্রাম কো অর্ডিনেটর কৃষিবিদ ড, গৌর গোবিন্দ দাস ,প্রোগ্রাম কো অডিনেটর আবুল কালাম আজাদ ,পার্টনার প্রোগ্রামের রংপুর অঞ্চলের সিনিয়র মনিটরিং অফিসার কৃষিবিদ অশোক কুমার রায়। কৃষি মন্ত্রনালয়াধীন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, বিএডিসি, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউ, কৃষি বিপণন,বীজ ডিলার, কুষি অধিদপ্তরসহ রংপুর কৃষি অঞ্চলের কুড়িগ্রাম,লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, নীলফামারী ও রংপুর জেলার বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মন্ত্রণালয়ের অধীন ৭টি সংস্থা তাদের নির্ধারিত কার্যক্ষেত্রে প্রোগ্রামটি বাস্তবায়ন করছে যেখানে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর লিড এজেন্সির দায়িত্ব পালন করছে। পাশাপাশি কৃষি মন্ত্রণালযের আরও ৮টি সংস্থা এই প্রোগ্রামে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে কাজ করছে।

এই প্রোগ্রামের উল্লেখ্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে উত্তম কৃষি চর্চা সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে ৩ লাখ হেক্টর ফল ও সবজি আবাদি জমি বৃদ্ধি; জলবায়ু অভিঘাত সহনশীল উচ্চফলনশীল নতুন ধানের ও ধান ছাড়া অন্য দানাদার ফসলের জাত উদ্ভাবনসহ মোট ৪ লাখ আবাদি জমির পরিমাণ বৃদ্ধি; উন্নত ও দক্ষ সেচ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে একলাখ হেক্টর নতুন আবাদি জমি সেচের আওতায় আনয়ন; স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে দেশব্যাপী ২ কোটি ২৭ লাখ ৫৩ হাজার ৩২১টি কৃষক পরিবারকে ‘কৃষক স্মার্টকার্ড’ দেওয়ার মাধ্যমে ডিজিটাল কৃষিসেবার সম্প্রসারণ।

এছাড়া ই-ভাউচারে দেওয়া হবে ভর্তুকি, কৃষকদের জন্য তৈরি হবে কৃষক ডিজিটাল ফিনান্সিযাল সিস্টেম। মোবাইল প্ল্যান্ট ক্লিনিকের মাধ্যমে কৃষি সম্প্রসারণ সেবাকে কৃষকের দোরগড়্যয পৌঁছে দেওয়া হবে। ডিপ, স্প্রিংকলার, এডব্লিউডি ও ভূ-গর্ভস্থ সেচ নালা সহ সৌর শক্তি ব্যবহার করে সেচের পানি ব্যবস্থাপনায় যুগান্তকারী পরিবর্তনের মাধ্যমে পানির অপচয হ্রাস করা হবে।
প্রকল্পটি দেশের কৃষির খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ দেশের কৃষি সেক্টরের বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরে জাতীয় কৃষি নীতি-২০১৮ এর কর্মপরিকল্পনা (২০২০) ও উত্তম কৃষিচর্চা নীতিমালা ২০২০ বাস্তবায়নসহ এসডিজি, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ও ডেলটা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মন্ত্রণালয়ের অধীন ৭টি সংস্থা তাদের নির্ধারিত কার্যক্ষেত্রে প্রোগ্রামটি বাস্তবায়ন করছে যেখানে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর লিড এজেন্সির দায়িত্ব পালন করছে। পাশাপাশি কৃষি মন্ত্রণালযের আরও ৮টি সংস্থা এই প্রোগ্রামে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে কাজ করছে।

এই প্রোগ্রামের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে উত্তম কৃষি চর্চা সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে ৩ লাখ হেক্টর ফল ও সবজি আবাদি জমি বৃদ্ধি; জলবায়ু অভিঘাত সহনশীল উচ্চফলনশীল নতুন ধানের ও ধান ছাড়া অন্য দানাদার ফসলের জাত উদ্ভাবনসহ মোট ৪ লাখ আবাদি জমির পরিমাণ বৃদ্ধি; উন্নত ও দক্ষ সেচ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে একলাখ হেক্টর নতুন আবাদি জমি সেচের আওতায় আনয়ন; স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে দেশব্যাপী ২ কোটি ২৭ লাখ ৫৩ হাজার ৩২১টি কৃষক পরিবারকে ‘কৃষক স্মার্টকার্ড’ দেওয়ার মাধ্যমে ডিজিটাল কৃষিসেবার সম্প্রসারণ।
এছাড়া ই-ভাউচারে দেওয়া হবে ভর্তুকি, কৃষকদের জন্য তৈরি হবে কৃষক ডিজিটাল ফিনান্সিযাল সিস্টেম। মোবাইল প্ল্যান্ট ক্লিনিকের মাধ্যমে কৃষি সম্প্রসারণ সেবাকে কৃষকের দোরগড়্যয পৌঁছে দেওয়া হবে। ডিপ, স্প্রিংকলার, এডব্লিউডি ও ভূ-গর্ভস্থ সেচ নালা সহ সৌর শক্তি ব্যবহার করে সেচের পানি ব্যবস্থাপনায় যুগান্তকারী পরিবর্তনের মাধ্যমে পানির অপচয হ্রাস করা হবে।

প্রকল্পটি দেশের কৃষির খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ দেশের কৃষি সেক্টরের বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরে জাতীয় কৃষি নীতি-২০১৮ এর কর্মপরিকল্পনা (২০২০) ও উত্তম কৃষিচর্চা নীতিমালা ২০২০ বাস্তবায়নসহ এসডিজি, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ও ডেলটা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

এই প্রোগ্রামের কার্যক্রমের মাধ্যমে এদেশের কৃষক, কৃষিসেবা, কৃষিসমাজ এবং কৃষি ব্যবসা সর্বোপরি বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদ রূপান্তরিত হবে স্মার্ট বাংলাদেশে।