অনলাইন ডেস্ক :
সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজের শি ক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ঐক্যমতের ভিত্তিতে নতুন করে ঢেলে সাজানো হবে শিক্ষা কাঠামো। বৈষম্যমুক্ত শিক্ষার আমূল সংস্কার এবং পাঠদান কার্যক্রমকে যুগোপযোগী ও ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে ছাত্র সমাজ কর্তৃক উত্থাপিত দাবির আলোকে সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। স্কুল খোলার পর যা সকলের কাছেই দৃশ্যমান হবে, একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা যায়।
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি বিষয় হচ্ছে অনৈতিক কার্যকলাপের সাথে যুক্ত ব্যাক্তিদের অপসারণ। এছাড়াও আগামীতে সাধারণ ক্লাসের সময়সীমা বৃদ্ধি,শিক্ষকদের ন্যায্য সম্মানী প্রদান করা,সকল প্রকার কোচিং ক্লাস/বিশেষ ক্লাস বাতিল,কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত শিক্ষকদের চিহ্নিত করে বহিষ্কার, দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র তহবিল গঠন করা, মেধাবৃত্তি প্রদান কার্যক্রম বজায় রাখা।
স্টুডেন্ট এ্যালমনাই এসোসিয়েশন গঠন করা হবে যার কার্যক্রম সক্রিয় থাকবে। এবং বাৎসরিক সভা আয়োজন করা হবে। শিক্ষার্থী,শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে সম্মান মূলক ও শিক্ষামূলক আচরণ বজায় থাকবে। পরীক্ষার হলে শিক্ষকদের নৈতিকতা বজায় রাখা হবে। দলীয় কোন ব্যক্তির প্রভাব প্রতিষ্ঠানে থাকবে না।
গভর্নিং বডিকে ঢেলে সাজানো হবে এবং স্বচ্ছতার সাথে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বহিরাগতদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব থাকবে না। স্বজন প্রীতি ও সুপারিশের ভিত্তিতে কোন শিক্ষক নিয়োগ হবে না। ইবাদত খানা, পাঠাগার ও গবেষণাগার কার্যক্রম দৃশ্যমান করা হবে এবং সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুসারে নিয়মিত ব্যবহারিক ক্লাস করানো হবে ও ল্যাব উপকরণ সমৃদ্ধ করা হবে। সহশিক্ষা কার্যক্রমের জন্য অতিরিক্ত নম্বর থাকবে না, এবং সকল ক্লাবকে সমান দৃষ্টিতে দেখা হবে।
আরও পড়ুন
বছরজুড়ে শিক্ষায় অস্থিরতা, শিক্ষার্থীদের হাত ধরেই ‘বিজয়’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরছে ভর্তি পরীক্ষা, বদলে যাচ্ছে পদ্ধতিও
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন ১ জানুয়ারি, পরীক্ষা ফেব্রুয়ারিতে