কোম্পানি ও ফার্মসহ বাংলাদেশের করদাতারা এখন আয়ের উৎস সম্পর্কে কোনো প্রশ্নের মুখোমুখি না হয়ে স্থাবর সম্পত্তির উপর ১৫ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত সম্পদকে বৈধ করতে পারবেন।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য প্রযোজ্য নতুন বিধানটি ব্যক্তি এবং সংস্থাগুলোকে যাচাই-বাছাই ছাড়াই পূর্বে অপ্রদর্শিত সম্পদ ঘোষণার মাধ্যমে বৈধ করার অনুমতি দেয়। বিশেষত, কোনো করদাতা যদি নগদ, ব্যাংক আমানত, আর্থিক সিকিউরিটিজ বা অন্যান্য ধরনের সম্পদের উপর ১৫ শতাংশ কর দেন, তাহলে কোনো কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন তুলবে না।
তাদের সম্পদ বৈধ বা সাদা করতে করদাতাদের অবশ্যই জমি, বিল্ডিং, ফ্ল্যাট বা বাণিজ্যিক স্থানের মতো সম্পত্তিগুলোতে নির্দিষ্ট পরিমাণ কর দিতে হবে।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, ডাটা ভেরিফিকেশন সিস্টেম চালুর ফলে বিভিন্ন কোম্পানির অপ্রদর্শিত আয় ও সম্পদ প্রকাশে আইনি জটিলতা তৈরি হয়েছে।
রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে করদাতাদের অজ্ঞতাসহ ‘অনিবার্য পরিস্থিতির’ সম্পদ প্রকাশের ক্ষেত্রে ‘ত্রুটি’ হতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
—-ইউএনবি
আরও পড়ুন
জামায়াতে আমিরের সঙ্গে একান্ত বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
চালের বাজার সহনীয় রাখতে প্রয়োজনে বিশেষ ওএমএস: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ সফরে আসছেন পাকিস্তানের ব্যবসায়ী ২৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল