স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের সেবাপ্রদানকারী বৃন্দকে নিয়ে ওরিয়েন্টেশন

রংপুর ব্যুারো : রংপুরের কাউনিয়া স্থানীয় পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের সেবাপ্রদানকারী বৃন্দকে নিয়ে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে । গতকাল রবিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হলরুম, কাউনিয়া রংপুরে গ্রাম বিকাশ কেন্দ্র এর বাস্তবায়নে এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর সহযোগিতায় পাথওয়েজ টু প্রসপারিটি এক্সট্রিমলি পুওর পিপল (পিপিইপিপি-ইইউ) প্রকল্পের আওতায় ‘‘ স্থানীয় পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের সেবাপ্রদানকারী বৃন্দকে নিয়ে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সুজয় সাহা সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। স্বাগত বক্তব্য ও ওরিয়েন্টেশনের মূল উদ্দেশ্য প্রদান করেন, প্রকল্প সমন্বয়কারী, পিপিইপিপি-ইইউ প্রকল্প, উত্তর পশ্চিমাঞ্চল, ডা: মো: শামসুর রহমান।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন টেকনিক্যাল অফিসার- নিউট্রিশন সুরাইয়া আকতার রাখি, গ্রাম বিকাশ কেন্দ্র, পিপিইপিপি-ইইউ প্রকল্প, উত্তর পশ্চিমাঞ্চল, রংপুর। প্রসপারিটি প্রকল্পের কার্যক্রম উপস্থাপন করেন টেকনিক্যাল অফিসার- কমিউনিটি মোবিলাইজেশন মো: জিয়াউর রহমান, গ্রাম বিকাশ কেন্দ্র, পিপিইপিপি-ইইউ প্রকল্প, উত্তর পশ্চিমাঞ্চল, রংপুর।  এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন এমওডিসি ডা: মো: মিজানুর রহমান, সহকারি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ইসরাত জাহান, শাখা ব্যবস্থাপক মো: ফারুক হোসেন, গ্রাম বিকাশ কেন্দ্র, মীরবাগ উপ প্রকল্প ইউনিট, মো: আব্দুল কাইয়ুম, সহকারি কারিগরি কর্মকর্তা- লাইভলীহুড, বেনজির লায়লা, সহকারি কারিগরি কর্মকর্তা নিউট্রিশন।

ওরিয়েন্টেশনে সেশন পরিচালনা করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: সুজয় সাহা ও  উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: সাহীদুল ইসলাম, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়, কাউনিয়া, রংপুর। ওরিয়েন্টেশনে অংশগ্রহণ করেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,  কুর্শা ইউনিয়নের পরিবার পরিকল্প কেন্দ্র ও কমিউনিটি ক্লিনিকের  সকল কর্মকর্তা বৃন্দ।

ওরিয়েন্টেশনে মূল উদ্দেশ্য হলো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবার মান উন্নয়ন ও পরিচালনার ক্ষেত্রে অধিকতর সক্রিয় করা, সিজি এর সভা নিয়মিতকরণে সিজিকে উদ্যোগী করা এবং এই সেবা কেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্য সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অতি দরিদ্র ও অতিনাজুক জনগোষ্ঠীকে অগ্রাধিকার প্রদান করা। ওরিয়েন্টেশনে মোট ২৫জন স্বাস্থ্য কর্মী অংশগ্রহণ করেন।